২০২১ শিক্ষাবর্ষে অঙ্কুর শ্রেণীতে ভর্তি চলছে (ভর্তি ফি :-১০০০/- বই :- ৩৮০/-)
কিশলয় ও প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির বিষয়ে জানানো হবে ১৭/১২/২০২০ তারিখে।
দ্বিতীয় ,তৃতীয়, চতুর্থ ,ও পঞ্চম শ্রেণীতে ভর্তির বিষয়ে জানানো হবে ৩০/১২/২০২০ তারিখে।
বিঃ দ্রঃ কিশলয় থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত বিদ্যালয়ে নিজস্ব ছাত্র/ ছাত্রী ভর্তির পর সিট্ ফাঁকা থাকলে উক্ত তারিখে জানানো হবে।
আপনার এলাকায় প্রথম অডিও ভিজুয়াল ও পরিশোধিত পানীয় জলের ব্যবস্থা করতে চলেছে বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যালয়।
তারিখ - ০১/১২/২০২০ , আসাদ আলী
আসাদ আলী - ৯৬৪৭২৫৭১৩৮
কৌশিক আহম্মেদ - ৮৯৭২৫১২৭৫৪
ফজলুর রহমান - ৮৩৪৮৫১৩২৯২
১৯৯৫ সালের কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন । তৎকালীন সময় বিদ্যালয়ে পাশ ফেল প্রথা ও ইংরেজি ভাষা তুলে দেওয়া হয়েছিল । প্রতিষ্ঠাতারা পাশ ফেল প্রথার গুরুত্ব ও ভারতবর্ষে তথা বিশ্বে ইংরেজি যোগাযোগের ভাষা হিসাবে ও জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ভাষা হিসেবে গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিলেন । এই এলাকার ছেলেমেয়েদের যাতে উন্নত শিক্ষা দেওয়া যায় সে উদ্দেশ্যেই এই ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠান ।
আমাদের লক্ষ্য ছাত্র-ছাত্রীদের কেবলমাত্র পাঠ্যপুস্তক এর মধ্যে সীমাবদ্ধ না করে তাদের সার্বিক বিকাশ ও স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মহান মনীষীদের জীবন চর্চার মধ্যে দিয়ে কর্তব্য পরায়ন নাগরিক গড়ে তোলা । এলাকার জনসাধারণ উক্ত বিষয়ে সহযোগিতা করে চলেছেন । ধীর হলেও ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি বাইরে এসে আমাদের প্রতিষ্ঠান উক্ত লক্ষ্যে অবিচল ।
382
16
1050
640
বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ কাজকর্ম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য 360SchooApp সফটওয়্যার নেওয়া হয় এবং বিদ্যালয়ের নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট চালু করা হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে সিসিটিভি ক্যামেরা বিদ্যালয় চত্বরে লাগানো হয় । ছাত্রছাত্রীরা যাতে ইংরেজি ভাষা শিক্ষায় আরো সাবলীল হয় তার জন্য Spoken English এর ক্লাস চালু করা হয়।
বিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ অন্যান্য মনীষীদের স্মরণ অনুষ্ঠানের জন্য তিনতলায় হলঘর নির্মাণ সম্পন্ন হয়। যা শ্রেণীকক্ষের অপ্রতুলতাও দূর করে। এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সুরক্ষার জন্য অগ্নিনির্বাপক সিলিন্ডার বসানো হয়।
বিদ্যালয় পরিচালন কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন যথাক্রমে জয়নাল আবেদীন মহাশয় ও রুহুল আমিন মহাশয়।
আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের Full Free ও Half Free কোটায় পড়ানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের সহজ-সরলভাবে পরিচয় করানোর প্রচেষ্টা হিসাবে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর জন্য কম্পিউটারের প্রাথমিক পাঠ দেবার ব্যবস্থা করা হয় ।
প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন আসাদ আলি। ক্রমবর্ধমান ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নতুন নতুন শ্রেণীকক্ষের প্রয়োজন হয়ে পড়ে । এলাকার শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিদের নির্মোহ দানে প্রতিষ্ঠান এগিয়ে চলে ।
বিদ্যালয়ের সভাপতি বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস, সম্পাদক ইস্রাইল হক সাহেব ও প্রধান শিক্ষক আব্দুস সোভান সাহেব বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রেশন করানোর জন্য তৎপর হন। ২০০৬ সালে আর.টি. বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যালয়ের সোসাইটি হিসাবে রেজিস্ট্রেশন করানো হয়। ঐ বছরই প্রথম পাকা শ্রেণীকক্ষ নির্মাণ করা হয় ।
বিদ্যালয় পরিচালন সমিতির সম্পাদক ইস্রাইল হক সাহেব, সভাপতি মৃগাঙ্ক মোহন দেবরায় মহাশয় ও জমির মালিক এবং সদস্য রেজাউল সরকার ও অন্যান্য সদস্যদের ঐকান্তিক চেষ্টায় বিদ্যালয়ের নিজস্ব জমি কেনা সম্ভব হয় ।
১৯৯৫ সালের ২৪ এপ্রিল কতিপয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি রানীনগর এলাকায় উন্নত শিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এলাকার বিশিষ্ট শিক্ষক শ্রী দ্বীজপদ পাল মহাশয়ের সূপরামর্শে বিদ্যালয় আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়েই পথ চলা শুরু করে ।
আমার পক্ষ থেকে রানীনগর বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যালয় এর সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা বৃন্দকে ধন্যবাদ, ভালোবাসা ও অভিনন্দন জানাই। তাদের পঠন-পাঠন আমার ছেলে ও মেয়ের প্রাথমিক ভিত মজবুত করেছে । আজ আমার ছেলে ফারহান মুর্শিদ মাধ্যমিকে ৯০.৫% ও উচ্চমাধ্যমিকে ৮৫% নম্বর নিয়ে পাশ করে বর্তমানে অল ইন্ডিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য রাজস্থানের কোটায় কোচ নিচ্ছে এবং মেয়ে রানীনগর মডেল স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে ভালোভাবে পড়াশোনা করছে। এই সাফল্যের জন্য বিদ্যালয়ের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আমি আন্তরিকভাবে বিদ্যালয়ের শ্রীবৃদ্ধি ও সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মঙ্গল কামনা করি।
প্রাক্তন অভিভাবক
শিক্ষক - রাণীনগর মডেল স্কুল
কর্ণধার - কাগজ কলম
Vidyasagar Smriti Nursery was like a golden cradle for me from where my journey of life started in the year 1998-99. Smile, tears, success and lots of memories are attached with my lovely Alma mater. Values, inspiration and love which I received from this great institution over the years will be my guiding principle and building blocks to reach height of my success in the coming years . Best wishes, gratitude and lots of love for entire Vidyasagar smriti nursery fraternity.
Former student working as senior research fellow (PhD) in department of chemistry at IIT Guwahati, Assam.
Raninagar Vidyasagar Smriti Vidyalay is the centre of excellence for primary education in our locality. Teachers behave like parents and help the students to develop basic skills beyond bookish things. Well planed outdoor activities and cultural activities help the kids to achieve their physical and mental development which make their journey easy towards a bright future and to be a great personality. My son had also started his journey from here and he is now a medical student. Lot of thanks to this institution for being the pioneer of my kid's future.
Teacher
গুটি কয়েক শিক্ষা দরদী মানুষের সদিচ্ছা ও কর্ম প্রচেষ্টায় বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যালয় আজ তিল থেকে তিলোত্তমায় পরিণত হয়েছে ও সরকারী বিদ্যালয় এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এলাকার শিক্ষার মান উন্নয়নের কাজে ব্রতী আছে। আমি এই শিক্ষায়তনের আরও শ্রী বৃদ্ধি কামনা করছি।
প্রাথমিক শিক্ষক
I had been a student of Vidyasagar Smriti Vidyalaya in the session of 1999-2004. It is a great school. The behavior of respected teachers is very good. I am very grateful to all of them. They made the base of our study life which is very important. Today I am a successful doctor. I will always remember my first school.
Former student
বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যালয় আমাদের এলাকার একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ভীত শক্ত না হলে ইমারত গড়ে উঠে না। শিশু নিরাপক্ষতা ও অনুমোদনের মাঝে বড়ো হলো সে বিশ্বাসী হতে শেখে মূল্যায়ন করতে শেখে ও নিজেকে ভালোবাতে শেখে আমার ছেলে মেয়ে শৈশবের পাট নিয়েছে এই বিদ্যালয় থেকেই মেয়ে GNM কোর্স করে বর্তমানে সরকারি চাকুরী করছে ,ছেলে গুজরাট রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় এ ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পি.এইচ.ডি ,পাত্রতো স্নাতক প্রথম শ্রেণিতে ,প্রথম মাস্টার ডিগ্রিতে ৮৫%ও এম ফিল এ ৭৬%,পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় টোপার হয়েছে ,আমি এই প্রতিষ্ঠান এর সর্বাঙ্গিন সাফল্য কামনা করি।
অভিভাবিকা ,রাণীনগর মুর্শিদাবাদ
Had I not gotten my primary education from this school I would have missed my entire childhood. Lucky enough to have studied here. Vidyasagar Smriti Vidyalaya is a foundation, a great platform to start the journey of your life. All the teachers here are simply awesome. Their dedication and commitments are commendable. Students get to find a new way about how to approach to life. Gradually they come up with a quality of mind equally adept to find an innovative solution to an unknown problem. Not only does it focus on the academic excellence but also on the proper growth and overall development of a child so as to help them get acclimatised to every possible situations in life. Today I'm a student of Electrical Engg in Jadavpur University, Kolkata. The reason for my being here.
/ 2008 Batch / Vidyasagar Smriti Vidyalaya
To study in Vidyasagar Smriti Vidyalay is a golden opportunity for me. It gives me a lot of memory, inspiration, affection. Actually teachers means friend, philosopher and guide and I really got it from this vidyalay. They made my basic foundation strong. The teaching infrastructure is really appreciable. My heartily best wishes to Vidyasagar Smriti Vidyalay.
Former student in Electrical Engineering at Coochbehar Government Engineering College.
5 years!! This school gave me so much memories that I can cherish my whole life.It feels like those love , dedication, punishment, punctuality are just inch away.VSV itself is an inspiration, which tells us stand still in your way to do good for the society. It was a great opportunity to be a part of this institution. It gave me the right direction and did help me my real core competence. Thank you Vidyasagar Smrity Vidyalaya for grooming me and making me capable of achieving greater heights.
Bsc(Math), Raninagar, MSD.
শিক্ষার মূল ভিত্তি স্থাপিত হয় শৈশবেই ,তার ছাপ পড়ে পরবর্তী সর্বস্তরে লেখা পড়াও ক্রিয়াকলাপের উপর। আমার শৈশবর পঠন - পাঠান শুরু হয়েছিল একটা ছোট নার্সারি স্কুলে (বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যালয়) আমার কাছে স্কুল টা ছিল একেবারে আলাদা জগৎ সিলেবাসের পড়াশোনার বাইরে ছিল শারীরিক বিকাশের জন্য খেলাধুলা এবং শিক্ষক /শিক্ষকাদের শাসন স্রেনেহ চোখের নিমিষে পেরিয়ে গিয়েছে সেই বছর গুলি আজ আমি প্রাপ্ত বয়স্ক স্কুলটিও আজ আর ছোট নেয় ,কত শত ছাত্রে ভীতি স্থাপন করেছে এই স্কুলে ভবিষ্যতেও ছোট সেই নার্সারি স্কুল চিরদিন স্মৃতি হয়ে গাঁথা থাকবে মানুষ পটে।
কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ প্রথম বর্ষ
সুশিক্ষা সামাজিক দায়বোধ তাকে বাড়িয়ে মানুষের মতো মানুষ তৈরি করতে সাহায্য করে ,শিক্ষার মূল ভিত্তি তৈরি হয় শৈশবেই ,শৈশবে যথাযথ পঠন - পাঠনের ,মাধ্যমে রাণীনগর বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যালয়ের সমস্ত শিক্ষক/শিক্ষকা,বৃন্দ আমাদের প্রথমিক ভীত মজবুত করেছে। আমাদের স্কুল নিয়ে আমি গর্বিত আমাদের বিদ্যালয়ে শুধু মাত্র বহুমুখী শিক্ষা দেয়া হয়নি ,তার সংঙ্গে দেয়া হয়েছে বিভিন্ন কলাকুশলীর শিক্ষা ও যেমনঃ আবৃতি আঁকা ,বিভিন্ন ধরণের খেলা যা শৈশব জীবনে সবচেয়ে গুরুত্পূর্ণ। রাণীনগর বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যালয়ের একজন ছাত্র হিসাবে আমি গর্বিত। আমি আন্তরিক ভাবে বিদ্যালয়ের শ্রীবৃদ্ধি ও সমস্ত শিক্ষক / শিক্ষকাদের মঙ্গল কামনা করি।
মেদনীপুর মেডিক্যাল কলজে। প্রথম বর্ষ
সম্পাদক
সহসম্পাদক
সভাপতি
সহ-সভাপতি